রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের একটা বিষয়ে একধরনের নীরব মতৈক্য রয়েছে—তার নাম বাজার অর্থনীতির বিকাশ। শুধু এক মোবাইল ফোন শিল্পের দিকে তাকালেই এর প্রমাণ পাওয়া যায়। কীভাবে এই শিল্প আমাদের বিনিয়োগ ও লাখ লাখ কর্মসংস্থান বাড়িয়েছে, তা এক বিস্ময়কর উন্নতির নিদর্শন। পাল্টে দিয়েছে জীবনধারা। এর অর্ধেক অবদান রাখতে সরকারি নিয়ন্ত্রণে লালিত–পালিত টিঅ্যান্ডটি বোর্ডকে (বর্তমানে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড) হাজার দুয়েক বছর ব্যয় করতে হতো।
এ রকম একটা যুগে বাস করে যখন দেখলাম মুঠোফোনে ‘বিজয় কি-বোর্ড’-এর বাধ্যতামূলক ব্যবহারে সরকারি নির্দেশ জারি হয়েছে, তখন ঠাহর করলাম কোথাও একটা ভেজাল আছে। এটি হাস্যকর ফরমান ও প্রতিযোগিতা-বিরুদ্ধ এক আদেশ। একদিন আমেরিকার ন্যাশনাল পাবলিক রেডিও বা এনপিআরের খবরে শুনলাম, উত্তর কোরিয়ায় প্রতিটি ঘরে রেডিও বসানো আছে।
বিস্তারিত পড়ুন: বিজয় কি-বোর্ডের বাধ্যতামূলক ব্যবহার ও ‘মনোপলি গেম’